কাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম একটি ছবি পোস্ট করেছেন টেন্ডুলকার। সেখানে ব্যাটিং স্টান্স দিয়ে দাঁড়ানো ছিলেন তিনি। পেছনে বড় বড় তিনটি গাছ। এমন ছবি পোস্ট করে টেন্ডুলকার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কেউ অনুমান করতে পারেন, কোন আম্পায়ার স্টাম্পকে এত বড় মনে করতেন?’
ব্যাস! তারপর থেকেই কমেন্ট বক্সে শুধু বাকনর! কেউ সরাসরি নাম বলেছেন। কেউ তো সেই ঘটনার ভিডিও দিয়েছেন। সাবেক ক্রিকেটার, বর্তমানে ধারাভাষ্যকার আকাশ চোপড়া লিখেছেন, ‘একটা নাম। কত স্মৃতি। বাকনর সব সময়ই এটাকে আকর্ষণীয় করেছে।’ এক সমর্থক লিখেছেন, ‘মনে হচ্ছে বাকনরের সিদ্ধান্ত থেকে স্টাম্প নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে।’
বাকনর–টেন্ডুলকারের সেই ঘটনা ২০০৩ সালে ব্রিসবেনের গ্যাবায়। জেসন গিলিস্পির বল টেন্ডুলকারের প্যাডে লাগে। তবে বলটি বেশ ওপরে উঠেছিল। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল, বল স্টাম্পের ওপর দিয়েই যাবে। তবে গিলিস্পি আবেদন করার পর কিছুটা সময় নিয়ে তর্জনী তুলে দেন বাকনর। ওই ঘটনাকে তখনই ‘ভয়ানক সিদ্ধান্ত’ বলেছিলেন ধারাভাষ্যকার টনি গ্রেইগ। সেই ইনিংসে ৩ বলে ০ রানে ফেরেন টেন্ডুলকার
কাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম একটি ছবি পোস্ট করেছেন টেন্ডুলকার। সেখানে ব্যাটিং স্টান্স দিয়ে দাঁড়ানো ছিলেন তিনি। পেছনে বড় বড় তিনটি গাছ। এমন ছবি পোস্ট করে টেন্ডুলকার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কেউ অনুমান করতে পারেন, কোন আম্পায়ার স্টাম্পকে এত বড় মনে করতেন?’
ব্যাস! তারপর থেকেই কমেন্ট বক্সে শুধু বাকনর! কেউ সরাসরি নাম বলেছেন। কেউ তো সেই ঘটনার ভিডিও দিয়েছেন। সাবেক ক্রিকেটার, বর্তমানে ধারাভাষ্যকার আকাশ চোপড়া লিখেছেন, ‘একটা নাম। কত স্মৃতি। বাকনর সব সময়ই এটাকে আকর্ষণীয় করেছে।’ এক সমর্থক লিখেছেন, ‘মনে হচ্ছে বাকনরের সিদ্ধান্ত থেকে স্টাম্প নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে।’
বাকনর–টেন্ডুলকারের সেই ঘটনা ২০০৩ সালে ব্রিসবেনের গ্যাবায়। জেসন গিলিস্পির বল টেন্ডুলকারের প্যাডে লাগে। তবে বলটি বেশ ওপরে উঠেছিল। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল, বল স্টাম্পের ওপর দিয়েই যাবে। তবে গিলিস্পি আবেদন করার পর কিছুটা সময় নিয়ে তর্জনী তুলে দেন বাকনর। ওই ঘটনাকে তখনই ‘ভয়ানক সিদ্ধান্ত’ বলেছিলেন ধারাভাষ্যকার টনি গ্রেইগ। সেই ইনিংসে ৩ বলে ০ রানে ফেরেন টেন্ডুলকার